উৎসবমুখর পরিবেশে মাধ্যমিক পর্যায়ের ১২–১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) প্রতিরোধে ফাইজারের টিকাদান কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিনে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার ৮ শতাধিক শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে।
রবিবার (৯ই জানুয়ারী) সকাল থেকে ডোমারের আঞ্চলিক বাঁশ গবেষণা কেন্দ্রে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. রায়হান বারী'র আন্তরিক প্রচেষ্টায় এবং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাকেরিনা বেগমের সার্বিক সহযোগিতায় দ্বিতীয় দিনের মতো টিকাদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুই দিনে উপজেলার ১২–১৭ বছর বয়সী মাধ্যমিক পর্যায়ের মোট ৩ হাজার শিক্ষার্থী ফাইজারের ১ম ডোজের টিকা পেল।
টিকাদানের সময় উপস্থিত ছিলেন– ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার (এমওডিসি) ডা. আবুল আলা, উপজেলা একাডেমিক অফিসার মো. সাফিউল আলম, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য পরিদর্শক মো. বেলাল উদ্দীন, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মো. আল-আমিন রহমান, এমটি ইপিআই মো. হাবিবুর রহমান, ডোমার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (স্কাউট) হারুন-অর-রশিদ প্রমুখ।
এছাড়া টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে পরিচালনার জন্য ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স, মিডওয়াইফ এবং ডোমার উপজেলা ‘জানো প্রকল্প’ এর কর্মকর্তা–কর্মচারীবৃন্দ কাজ করে যাচ্ছেন।