প্রয়াত মডেল বিদিশা দে মজুমদারের বন্ধু মঞ্জুষা নিয়োগীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল পাটুলি থেকে।পুলিশ সূত্রে খবর, এরপর দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে দেখা যায় বীভৎস সেই দৃশ্য। এরপরেই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে খবর,অভিনেত্রীর বেডরুমে গলায় ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় এদিন। মঞ্জুষার ঘরের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল। জানা যায় ২৭ মে শুক্রবার অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খুললে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে মঞ্জুষার ঝুলন্ত দেহ দেখতে পাওয়া যায়। প্রাথমিক ভাবে পুলিসের অনুমান, আত্মঘাতী হয়েছেন এই মডেল-অভিনেত্রী। তবে কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি।

পরিবারের দাবি, বিদিশার মৃত্যুর ঘটনার পর থেকেই অবসাদে ছিলেন মঞ্জুষা। মাত্র ছয় মাস আগে তার বিয়ে হয়েছিল। সংসারে কোনও ধরণের অশান্তি ছিল না বলে জানা গেছে। বারবারই ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন তিনিও বিদিশার পথে হাঁটতে পারেন! কিন্তু, সত্যিই যে এহেন পদক্ষেপ নেবেন তা মানতে পারছেন না তাঁর পরিবার। এদিন কান্নায় ভেঙে পড়েছে তাঁর পরিবার। মৃতার মা সংবাদমাধ্যমকেজানিয়েছেন, বৃহস্পতিবারও মঞ্জুষা ফটোশ্যুট করতে গিয়েছিলেন। বাড়িতে ফিরেই ওই কাণ্ড ঘটান বলে দাবি তাঁর। তবে ঠিক কী কারণে এই ঘটনা তার তদন্তে পুলিশ।

পত্রিকা একাত্তর / মোঃ মাসুদ পারভেজ রানা