রুবেল বাংলা ছবিতে অ্যাকশন হিরো হিসেবে বেশি পরিচিত। এছাড়া লড়াকু নায়ক,বাংলার ব্রুসলী, সুপারষ্টার, মেগাস্টার নামেও পরিচিত। তিনি ২৪ বছর বয়সে ১৯৮৬ সালে "লড়াকু" চলচ্চিত্রে অভিনয় করার মধ্যে দিয়ে চলচ্চিত্রে প্রবেশ করেন।
এই ছবি পরিচালনা করেন শহীদুল ইসলাম খোকন। সোহেল রানা অভিনীত ৮০ সালের একটি চলচ্চিত্রে নেপথ্য কন্ঠ দিয়েছেন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে তিনি মার্শাল কিংবদন্তি ও অ্যাকশন কিং হিরো হিসেবে সুপরিচিত। প্রায় আড়াই শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এই অভিনেতা।
রুবেল বাংলা ছবিতে অ্যাকশন হিরো হিসেবে বেশি পরিচিত। এছাড়া লড়াকু নায়ক,বাংলার ব্রুসলী, সুপারষ্টার, মেগাস্টার নামেও পরিচিত।তিনি ২৪ বছর বয়সে ১৯৮৬ সালে "লড়াকু" চলচ্চিত্রে অভিনয় করার মধ্যে দিয়ে চলচ্চিত্রে প্রবেশ করেন। এই ছবি পরিচালনা করেন শহীদুল ইসলাম খোকন।
এছাড়াও তিনি সামাজিক, রোমান্টিক, কমেডি ঘরানার ছবিও করছেন। পরবর্তীতে খোকনের সাথে জুটি বেঁধে ২৭টি ছবিতে অভিনয় করেছেন। ব্যতিক্রমী ভাবনার সব ছবি উপহার দিয়েছেন তারা দুজন। তাদের সব ছবিই পেয়েছে আকাশচুম্বী ব্যবসায়িক সাফল্য।তাদের দুজনের কাজের মধ্যে প্রায় সবগুলো ছবিই টানা হাউজফুলের রেকর্ড আছে। ২০০২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘চাই ক্ষমতা’ রুবেল আর খোকন জুটির শেষ ছবি।
নায়ক রুবেল অভিনীত কোন ছবিই প্রায় দেড় যুগের বেশি সময় ফ্লপ বা ব্যবসায়িক ভাবে ব্যর্থ হয়নি।এমনকি রুবেল অভিনীত প্রথম টানা ১০টি মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিই ছিল বাম্পারহিট এবং সুপার হিট। লড়াকু নায়ক রুবেল একাধারে নায়ক, প্রযোজক, পরিবেশক, কণ্ঠশিল্পী ও চিত্রপরিচালক, ফাইট ডিরেক্টর।
রুবেল শুধু একজন অভিনেতাই ছিলেন না, সেই শুরু থেকেই তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি ফাইট ডিরেক্টর হিসেবেও সফল ছিলেন। তার সবগুলো ছবিতেই ‘দ্যা একশন ওয়ারিয়রস’ নামে একটি নিজস্ব ফাইটিং গ্রুপ ছিল।
তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। রুবেল ১৯৮৫ সালের ১০ মার্চ সুলতানা পারভেজ নীলার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক ছেলে নীলয় পারভেজ নীলয়। আজ ৩ মে জনপ্রিয় অভিনেতা রুবেলের জন্মদিনে পত্রিকা একাত্তর এর পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
পত্রিকা একাত্তর / মোঃ মাসুদ পারভেজ রানা