আজ ৩ সেপ্টেম্বর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের ১৫ তম কারা মুক্তি দিবস। কারা মুক্তি দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগ বাদে আছর দলীয় কার্যালয় নাসিমন ভবন জামে মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি'র আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মাইনাস করার আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে ১/১১'র সরকার দেশনায়ক তারেক রহমানকে বন্দি করেছিল। সেদিন এই দেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক ধ্বংস করে দিতে চেয়েছে।

আজকে সারাদেশে তারেক রহমানের যে জনপ্রিয়তা তাতে অবৈধ শেখ হাসিনা সরকারের আতঙ্কে রয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ এখন অপেক্ষা করছে, কখন তারেক রহমান দেশে ফিরে আসবেন। আওয়ামী লীগ দেশ ও জাতিকে খাদের কিনারে নিয়ে গেছে, দেশের স্বাধীনতা স্বার্ভৌমত্ব ধংস করে দিয়েছে। দেশের এই সংকট মুহুর্তে তারেক রহমানের ঘোষণার অপেক্ষায় জাতি। ১৯৭১ সালে সেদিন জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণায় যেভাবে দেশের জনগণ মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, ঠিক সেভাবে দেশনায়ক তারেক রহমানের আহবানে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়বে।

আর সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন মানুষের ভালোবাসার বাঁধভাঙ্গা জোয়ার তারেক রহমানকে এদেশের মাটিতে অভিবাদন জানাবে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে অত্যাচারী এই শাসকের হাত থেকে দেশ ও জাতি মুক্তি পাবে। দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের দীর্ঘায়ু কামনা করে জিয়া পরিবারের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপি'র শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, এড. আবদুস সাত্তার, এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, কাজী বেলাল উদ্দিন,ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, মো. শাহ আলম, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য হারুন জামান, মাহবুব আলম, এস এম আবুল ফয়েজ, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আনোয়ার হোসেন লিপু, মন্জুর আলম চৌধুরী মন্জু, মো. কামরুল ইসলাম, শেখ নুরুল্লাহ বাহার, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান,

সাধারন সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, থানা বিএনপির সভাপতি মন্জুর রহমান চৌধুরী, মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, মো. সেকান্দর, আবদুল্লাহ আল হারুন, ডা. নুরুল আবছার, এম আই চৌধুরী মামুন, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, হাজী বাদশা মিয়া, আবদুল কাদের জসিম, জাহাঙ্গীর আলম, কৃষকদলের আহবায়ক মো. আলমগীর, তাঁতীদলের আহবায়ক মনিরুজ্জামান টিটু, মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক নুরুল হক প্রমুখ।

পত্রিকা একাত্তর /ইসমাইল ইমন