নোয়াখালী কোম্পানীগঞ্জ মুছাপুর মৌলভী বাজার সংলগ্ন এলাকায় ১৯৮৫ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি কর্তৃক একটি আশ্রয় কেন্দ্র নির্মিত হয়।
১৯৮৮ সালে এই মুছাপুর আশ্রয় কেন্দ্রে একটি শিশু শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হয়। ১৯৯২ সাল পর্যন্ত এই শিক্ষা কার্যক্রম চলতে থাকে।
ঐ সময় একজন লোকের তত্বাবদানে আশ্রয় কেন্দ্রটি পরিচালিত হয়ে আসছে বলে জানা যায় আশ্রয় কেন্দ্রের সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পদ তিনি একাই ভোগ করে আসছেন।
কাউকে আশ্রয় কেন্দ্র এলাকার গাছের একটি ডাল পর্যন্ত ধরতে দেয় না। বলা আছে আশ্রয় কেন্দ্রের চারিপাশে ১.৫ কিলোমিটারের মধ্যে লোকজন নিয়ে আশ্রয় কেন্দ্র পরিচালনা কমিটি করা।
কিন্তু কোন এক সময় কাগজে কলমে কমিটি করা হলেও কেউ জানে না কমিটিতে কাদের নাম আছে এমন প্রশ্ন এলাকা বাসির।
কমিটি যে আছে এ কথাও কাউকে বুঝতে দেওয়া হয় না। আশ্রয় কেন্দ্রের আয়ের উৎস পুকুরে মাছ চাষ, গাছপালা,ফল ফলাদি বিক্রি করে টাকাগুলো কোথায় যায় কেউ জানে না।
আশ্রয় কেন্দ্রের নীচে টিন দিয়ে ঘেরাও করে অটোরিক্সা চার্জের জন্য ভাড়া দেয়া হয়। আশ্রয় কেন্দ্রের ভিতরে বিভিন্ন সময়ে জেলেদের জাল রাখা হয় ভাড়া নিয়ে। যা দুর্যোগ মহুত্বে জনসাধারণের মারাত্নক অসুবিধা হয়।
এমন অনিময় ও আত্বসাদের কথা নোয়াখালী জেলা ইউনিটের কর্মকর্তা জনাব, আব্দুল করিম স্যারের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন,আশ্রয় কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা কমিটি আছে তাদের সাথে যোগাযোগ করুন। এলাকায় খোঁজ নিলে কেউ বলতে পারে না কমিটি আছে কিনা।
পত্রিকা একাত্তর /আবু সাঈদ শাকিল