আগামীকল শনিবার বিএনপির খুলনা বিভাগীয় গনসবাবেশকে কেন্দ্র করে নড়াইল থেকে খুলনাগামী সকল বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার হঠাৎকরে বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় বিপাকে পড়েছে যাত্রীরা।ঘন্টার পর ঘন্টা রাস্তায় দাড়িয়ে থাকলেও বাসের দেখা মিলছেনা বলে যাত্রীদের অভিযোগ।
এদিকে বিএনপি নেতারা অভিযোগ করেছেন আগামীকালকের সমাবেশে যে কোন মুল্যে তারা যোগদেবেন। সাক্ষাৎকারের বর্ননাঃ নড়াইল-সিংক-০১, মনিরুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক, জেলা বিএনপি, নড়াইল। নড়াইল থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা হেটে যাবেন খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ
বিএনপির খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশে নড়াইল থেকে ৫ হাজার নেতা-কর্মী যাবেন। হেঁটে হোক আর বাইসাইকেলে হোক নেতা-কর্মীরা গুসমাবেশে পৌছানোর অঙ্গিকার ব্যক্ত করেছেন। তবে এখন থেকেই প্রতিবন্ধকতা শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক সায়দাত কবীর রুবেল বলেন,দেশনেত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার জন্য ও অবরুদ্ধ গনতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশকে সফল করতে নড়াইল জেলা যুবদল বদ্ধ পরিকর। জেলা যুবদলের সকল ইউনিট বিভাগীয় গণসমাবেশে যাওয়ার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহন করেছে। আমরা যে কোন উপায়ে খুলনার বিভাগীয় গণসমাবেশে পৌছাবো।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম বলেন, এ সমাবেশকে কেন্দ্র করে আন্তজেলা রুটে বাস চলাচল বন্ধ ঘোষণা করায় আমরা হেটে পারি, বাইসাইকেলে পারি দিনের দিন বা তার আগেই সভাস্থলে গিয়ে হাজির হবো। তবে অধিকাংশ নেতা-কর্মী সমাবেশের দিন পৌছাবে বলে মত প্রকাশ করেন। আর যাদের আতœীয় স্বজন রয়েছেন তারা আগের দিনই পৌছে যাবেন। সমাবেশকে কেন্দ্র করে এখনও পর্যন্ত পুলিশি বাঁধা বা কাওকে গ্রেফতার বা শাসক দলের কোনো বাঁধা পাইনি।
নড়াইল জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ^াস জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিটিং যাতে সফল হতে না পারে সেজন্যতো সব ধরণের প্রতিবন্ধকতাই শুরু হয়েছে। তবে নেতা-কর্মীরা যে যার মতো করে সমাবেশস্থলে পৌছাবে। আমাদের টার্গেট নড়াইল থেকে ৫ হাজার নেতা-কর্মী বিভাগীয় সম্মেলনে যাবেন।
পত্রিকা একাত্তর / হাফিজুল নিলু