আলাপচারিতার মাঝে শরিফুল ইসলাম জানান আমরা দুইবন্ধু মিলে একদিন আমার মামাতো ভাইয়ের বাগান দেখতে যাই। সেখান থেকে বাগান চাষে উদ্বুদ্ধ হয়ে বছরখানেক আগে মিশ্র ফলের বাগান করার চিন্তা করি। তারপরে শুরু হয় আমাদের দুজনের পথচলা। প্রথমে আমরা বড়ই আর কমলা মিলে সাড়ে আটশত গাছ রোপন করি। বর্তমানে বরই বাজারজাত করে ৫ লক্ষ টাকার মত পাবো বলে আমরা আশাবাদী এবং সেই সাথে মাল্টা গাছ থেকেও ভালো কিছু সম্ভাবনা দেখছি আমরা। 

উপজেলা কৃষি অফিসার সঞ্জয় দেবনাথ বলেন উপজেলার মহলবাড়ী গ্রামে মাল্টা চাষের পাশাপাশি বল সুন্দরী বরই চাষ করছেন দুইবন্ধু মিলে। এটি উপজেলার একেবারেই নতুন। আমরা সেখানে মাল্টা চারা সরবরাহ করেছি। সেইসাথে কৃষি অফিস থেকে তাদের বাগানে প্রযুক্তিগত সকল সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে। বাগান থেকে প্রথম বছরই তারা পাঁচ লক্ষাধিক টাকার বরই বিক্রয় করতে পারবে এমনটা আশা করা যায়। 

আনোয়ার হোসেন আকাশ, রাণীশংকৈল প্রতিনিধি।

">

মিশ্র ফলের বাগানের থোকায় থোকায় স্বপ্ন বুনছেন দুইবন্ধু

মোঃ সাইফুল ইসলাম

মোঃ সাইফুল ইসলাম

২২ ডিসেম্বর, ২০২১, ২ years আগে

মিশ্র ফলের বাগানের থোকায় থোকায় স্বপ্ন বুনছেন দুইবন্ধু

ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলা পৌরশহরের মহলবাড়ী গ্রামে দুই বন্ধু একসাথে বরই ও মাল্টার বাগান করে এলাকায় চমক লাগিয়ে দিয়েছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কোম্পানির চাকরি ছেড়ে আফসার আলী ও শরিফুল ইসলাম নামে দুইবন্ধু বছরখানেক আগে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শ নিয়ে মামাতো ভাইয়ের সহযোগিতায় ৪ বিঘা জমি লিজ নেন। দেশের বিভিন্ন এলাকা হতে উন্নত জাতের সাড়ে চারশত বরই এবং চারশ'র মত মাল্টার চারা সংগ্রহ করে রোপন করেন।

বর্তমানে তাদের রোপনকৃত গাছে গাছে আর থোকায় থোকায় দুলছে বরই, আর এমন সাফল্যে দুইবন্ধু ভাগ্য পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখছেন। বরই কয়েকদিনের মধ্যেই বাজারজাত করা হবে বলে তারা জানান। যার বাজারমূল্য ৫ লক্ষ টাকা ছাড়িয়ে যাবে এমনটাই আশা করছেন তারা।

আলাপচারিতার মাঝে শরিফুল ইসলাম জানান আমরা দুইবন্ধু মিলে একদিন আমার মামাতো ভাইয়ের বাগান দেখতে যাই। সেখান থেকে বাগান চাষে উদ্বুদ্ধ হয়ে বছরখানেক আগে মিশ্র ফলের বাগান করার চিন্তা করি। তারপরে শুরু হয় আমাদের দুজনের পথচলা। প্রথমে আমরা বড়ই আর কমলা মিলে সাড়ে আটশত গাছ রোপন করি। বর্তমানে বরই বাজারজাত করে ৫ লক্ষ টাকার মত পাবো বলে আমরা আশাবাদী এবং সেই সাথে মাল্টা গাছ থেকেও ভালো কিছু সম্ভাবনা দেখছি আমরা।

উপজেলা কৃষি অফিসার সঞ্জয় দেবনাথ বলেন উপজেলার মহলবাড়ী গ্রামে মাল্টা চাষের পাশাপাশি বল সুন্দরী বরই চাষ করছেন দুইবন্ধু মিলে। এটি উপজেলার একেবারেই নতুন। আমরা সেখানে মাল্টা চারা সরবরাহ করেছি। সেইসাথে কৃষি অফিস থেকে তাদের বাগানে প্রযুক্তিগত সকল সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে। বাগান থেকে প্রথম বছরই তারা পাঁচ লক্ষাধিক টাকার বরই বিক্রয় করতে পারবে এমনটা আশা করা যায়।

আনোয়ার হোসেন আকাশ, রাণীশংকৈল প্রতিনিধি।

ভিডিও দেখতে সাবস্ক্রাইব করুন

youtube
Patrika71.com
news