বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ প্রান্ত কক্সবাজার শহরের টেকনাফ উপজেলার প্রায় অর্ধশত সাংস্কৃতিক কর্মীদের উপস্থিতিতে ৫'মে ২২ইং বৃহস্পতিবার বিকালে মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন উত্তর লম্বরী সবুজ নারকেল বাগানে মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন: টেকনাফ সাংবাদিক ফোরামের কার্যকরী সভাপতি মুহাম্মদ জুবাইর, টেকনাফ নিউজ ৭১ ডটকমের সম্পাদক নুর হাকিম আনোয়ার,টেকনাফ কেন্দ্রীয় পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি: হাফেজ আহমদ বিন শফী, কৃতিত্ব অর্জনকারী হাফেজ ওমর ফারুক ইসলাম, সাংস্কৃতিক কর্মী ইয়াসিন আরাফাত, রবিউল হাসান মামুন, মাওলানা আব্দুল খালেক, মাওলানা আব্দুল্লাহ, হাফেজ আব্দুর রহমান কবির,হাফেজ রুবায়েদ হুসাইন, নাফ স্টুডিও'র পরিচালক: ইব্রাহিম হানিফ,
টেকনাফ কেন্দ্রীয় পাঠাগার এর সাধারণ সম্পাদক মুহিত কামাল, চট্টগ্রাম ওমর গণি কলেজের সাংস্কৃতিক পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা: চৌধুরী সিয়াম ইলাহি, সাবরাং জ্ঞান অন্বেষণ পাঠাগারের উদ্যোক্তা: জুবাইর আজিজ, সাংস্কৃতিক কর্মী আলম ভাই, আফসার হোসাইন, মোহাম্মদ করিম, জাহাঙ্গীর সম্রাট,হাফেজ মাহফুজ' প্রমুখ।
শিল্পীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ইয়াহিয়া কলিম, চট্টগ্রাম শহরের হিদায়াহ রেকর্ড'র স্বত্বাধিকারী শিল্পী মোহাম্মদ নূর, জনপ্রিয় শিল্পী ফুরকান রশিদ, নাফ নদী ইসলামি শিল্পী গোষ্ঠী'র পরিচালক: শাহ নেওয়াজ শরিফ, সহকারি পরিচালক আব্দুল মালেক জিহাদী শিল্পী এনাম ভাই, শৈবাল শিল্পী গোষ্ঠী'র প্রতিষ্ঠাতা শিল্পী ঈসা বিপ্লব, পরিচালক: শিল্পী রবিউল আলম, শিল্পী হুবাইব, শিল্পী মিজান, শিল্পী রিয়াজ, কলরব শিল্পী উসামা রাহি, শিল্পী জাকারিয়া মাহমুদ, নবজাগরণ শিল্পী একরাম কবির, শিল্পী জুবাইর, শিল্পী ইবরাহিম নূরী, শিশু শিল্পী ওয়ালিদ বিন খালিদ, শিশু শিল্পী চৌধুরী সাইফুল ইকবাল, শিশু শিল্পী ইরফান রাব্বি, শিল্পী মোস্তফা হাশেম, শিল্পী হুজাইফা, শিল্পী আহমদ ঈসা, শিল্পী ইব্রাহিম খলিল।
এতে উপস্থিতিরা বলেন: এটি মূলত সর্ব প্রথম টেকনাফের সকল শিল্পীদের মিলনমেলা, পাঠাগারের সভাপতি:হাফেজ আহমদ বিন শফী,জুবাইর আজিজ এবং শিল্পী নেওয়াজ'সহ যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা উপস্থিত হয়েছি তাদের অন্তরের গহীন থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
আমরা টেকনাফের শিল্পী'রা পিছিয়ে পড়া নাই! কারণ আমাদের শিল্পী ভাইয়া এগিয়ে যাচ্ছে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ঢাকাসহ সারা দেশে মানুষের ভালোবাসা পাচ্ছি তবে আমাদের জন্মভূমি টেকনাফে আমরা স্টুডিও বা ভালো কিছু গড়তে সংকোচন বোধ করি। কারণ টেকনাফের মানুষের ধনসম্পদ আছে কিন্তু ভালো কাজে নির্বাহ করা অসম্ভব হয়ে পড়ে।
তা আর নই এই মিলনমেলা থেকে আমরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে, সারা বিশ্বের বুকে টেকনাফ'কে উড্ডীন করে রাখতে সব ভেদাভেদ ভুলে যৌথ ভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। এবং প্রতিবছর এভাবে সকল শিল্পী'দের উপস্থিতিতে আরও বৃহত্তর ভাবে এই জায়গায় সীমাবদ্ধ না রেখে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি'তে সাংস্কৃতিক মিলনমেলা অব্যাহত থাকুক এই আশা ব্যক্ত রাখি এবং যৌথ সংগীত পরিবেশনের মধ্যে ইসলামি সংগীত শিল্পী ও সাংস্কৃতিক কর্মীদেন মিলনমেলা ২০২২ইং সমাপ্তি করেন।
পত্রিকা একাত্তর /মোস্তাক আহমদ