দিন দিন বাড়ছে নগরমুখী মানুষের সংখ্যা

নিজস্ব প্রতিনিধি

নিজস্ব প্রতিনিধি

১৭ এপ্রিল, ২০২২, ২ years আগে

দিন দিন বাড়ছে নগরমুখী মানুষের সংখ্যা

মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ট জীব। মানুষ তাদের নিজ নিজ বুদ্ধি বিবেক দিয়ে নিজেদের সব সময় সেরা আসনে অধিষ্টিত করতে সীমাহীন ব্যস্ত। কিন্তু নিজের জীবনের এই পরিবর্তন ঘটানোর জন্য দরকার উপযুক্ত পরিবেশ, পরিস্থিতি ও মাধ্যম।

যেটা ছোট শহর কিংবা গ্রামে থেকে করা কখনোই সম্ভব নয় উপযুক্ত ক্ষেত্র না থাকার কারনে ? আর তখনই মানুষ নিজেদেরকে শহুরমুখী করতে বাধ্য হয়।

দেশের কিছু শতাংশ মানুষ এমন পরিবর্তনের জন্য শহরে আসে, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই আসে জীবন জীবিকার তাগিদে-সুন্দর জীবনের জন্য নয় । বিশেষ করে উচ্চ শিক্ষা, কর্মসংস্থান, বাড়তি আয় করা এসব কারণেই গ্রাম ছেড়ে শহরে আসছে বেশি মানুষ।

তবে খন্ডকালীন কাজের সন্ধান, কর্মসংস্থানে বদলি, বন্যা, নদী ভাঙন, ব্যবসা, পরিবারের সঙ্গে বসবাস ইত্যদীর কারণে ও মানুষ শহরমুখী হচ্ছে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কথা চিন্তা করলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে গার্মেন্টস কর্মী, রিকশা চালক, ফুটফাত দোকানি ও পেটের দায়ে দৈনিক খেটে খাওয়া মানুষদের করুন পরিশ্রমের কথা।

গ্রামের মানুষদের মুখে একটা প্রবাদ প্রচলিত আছে,“ ঢাকায় টাকা ওড়ে , শুধু ধইরা নিতে হয় ”। এটা একটি প্রচলিত কাল্পনিক প্রবাদ যদিও বাস্তবতা অনেক কঠিন।

জীবিকার তাগিদে প্রতিদিনই ঢাকামুখী হচ্ছে মানুষ। প্রতিনিয়ত শিল্পকারখানা ও ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ হওয়ায় ঢাকার প্রতি আস্থাশীল হচ্ছে অধিকাংশ মানুষ। এছাড়া শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সার্বিক সুবিধা বিবেচনায়ও নগরীতে প্রতিনিয়ত ভিড় বাড়ছে।

রাজধানীতে খুব সহজেই চাকরি পাওয়ার সুযোগ আছে বলে মনে করেন সাধারন মানুষ। দারিদ্র্যপীড়িত, নদীভাঙন, খরার মতো কারণেও সেখানকার মানুষ মুভ করে রাজধানীতে আসে।

কাজ ছাড়া শিক্ষার জন্যও মানুষ ঢাকায় আসে। এছাড়া স্বাস্থ্যসেবাসহ অন্যান্য নাগরিক সেবার জন্য ও তারা নগরমুখী হয়।

সাধারন জনগনের শহরমুখী হওয়ার কিছু কারন ও উদাহরন

প্রথমত, ‘বাংলাদেশের গার্মেন্টগুলোতে নারীরা অনেক বেশি সম্পৃক্ত। বর্তমানে নারীরা কোন অংশেই কম নয়, পুরষদের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে দেশের অর্থনীতিতে ব্যপক উন্নয়ন ঘটাচ্ছে।

আর মেয়েদের আয়ের প্রথম উৎস হচ্ছে পোশাক শিল্প এবং ঢাকা শহরের আসা বেশির ভাগ নারীর জীবন-জীবিকার প্রথম মাধ্যম হচ্ছে পোশাক শিল্প।

বর্তমানে মেয়েরা নিজেদেরকে আর নিরীহ মনে করেন না,নিজেরা নিজেদের বিপ্লব ঘটিয়ে সমাজের অনিয়ন্ত্রিত বেড়াজালের গন্ডি থেকে বেরিয়ে নিজেদের করেছে মুক্ত পাশাপাশি নিজেদের করছে দেশীয় অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে যুক্ত।

এবং দিন দিন তারা প্রত্যেকটি খাতে সমানতালে যুক্ত হয়ে রাষ্ট্রীয় নজর কাড়ছেন। গ্রামের নব্য বিবাহিত নারী ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরাই গার্মেন্টস শিল্পের উদ্দেশ্য শহরমুখী হয়।

তাদের শহরমুখী হওয়ার প্রধান কারন গুলো হচ্ছে, নব্য বিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে (১) স্বামীর সাথে বনিবানা হয়না (২) স্বামী আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী নয় (৩) নিজের অবস্থা উন্নতির লক্ষ্যে সহ আরো অনেক সামাজিক ও পারিারিক কারণে তারা গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে।

আসে নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার দৃঢ় সংকল্প নিয়ে। অপর পক্ষে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও কিন্তু কম নয় তুলনামুলকভাবে তাদের সংখ্যাও দিন দিন বেড়েই চলেছে।

যে হারে রাজধানীতে দিন দিন ব্যবসায়ীক গার্মেন্টস ফ্যক্টরীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে, তার সাথে তাল মিলিয়ে রাজধানীতে বাড়ছে নারী গার্মেন্টস কর্মীর সংখ্যা।

সামান্য একটু সুখ ও পরিবারের লোকজনদের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য হাজার কষ্টের মাঝেও তাদেরকে পাড়ি জমাতে হয় রাজধানী ঢাকার বুকে অজানা এক পথের খোঁজে আগুন্তুক সেজে।

দ্বিতীয়ত ,ঢাকাতে রিকশা চালকদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। রাজধানীর রাস্তায় বেড়োলে চোখে লক্ষণীয় হয় রাস্তার দুপাশের চিএ সাড়ি সাড়ি রিকশা দাড়িয়ে আছে তিন পায়ে ভর করে চালককে কাধে নিয়ে আর অপেক্ষা করছে যাত্রীর।

সঙ্গে রিকশা চালকের চোখ-মুখেও অপেক্ষার ছাপ স্পষ্ঠ ফুঁটে ওঠে। প্রতিবছর ঢাকায় বিপুল সংখ্যক লোকবল শহরে পাড়ি জামান। যদিও গ্রামের মানুষের জীবন জীবিকার প্রথম মাধ্যম কৃষি, বর্তমানে সব খ্যাতের ন্যায় কৃষি খাতেও লেগে গেছে যান্ত্রিক প্রযুক্তির আধুনকিতার ছোয়া।

এখন কৃষিকাজ যন্ত্রনির্ভর হয়ে পড়েছে যার ফলে এই ক্ষেত্রে কাজের বিরুপ সংকট পড়েছে প্রত্যন্ত গ্রাম গুলোতে। দিশে হারা হয়ে তারা তখন জীবন জীবিকার তাগিদে ঢাকায় পাড়ি জমান একুল ওকুল না ভেবে। এই সব লোকজনেরা ঢাকায় এসে রিকশাকেই জীবিকার প্রধান মাধ্যম হিসেবে বেছে নেয়।

আর এটা কোনো চাকুরী না,এই কাজের মধ্যে নেই শর্ত, রিকশা চালকেরা দিন এনে দিন খেতে পারে, চাকুরীর বেতনের জন্য মাসের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় না। আর দ্বিতীয়ত তারা নিজের মতো কাজ করতে পারে,কাজের প্রতি বিরক্তি আসলে দেশর বাড়িতে যাত্রা শুরু করে।

এই সুযোগ সুবিধা গুলো থাকার কারণে প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে মানুষেরা রিকশা চালিয়ে টাকা উপার্জন করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এই ক্ষেত্রেও দিন দিন মানুষের সংখ্যা বেড়েই চলেছে,জীবন জীবিকার তাগিদে ঘর ছাড়া বিপুল সংখ্যক মানুষ তিন চাক্কারে জীবিকার উপযুক্ত মাধ্যমে মনে করে মহরমুখী হচ্ছেন তারা।

তৃতীয়ত, সরকারি বেসরকারী চাকুরী করার জন্য এক তৃতীয়াংশ মানুষ শহরমুখী হয়,দিন দিন এর সংখ্যা বিরতিহীনভাবে। ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী তার ফলে ঢাকায় কয়েক লাখ মানুষ বিভিন্ন সরকারী অফিস আদালতে চাকরী করে।

সরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকুরীজীবি মানুষের সংখ্যার চাইতে বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের চাকুরীজীবির অনেকাংশে বেশী।রাজধানীতে প্রনিয়ত গড়ে ওঠছে বেসরকারী বড় বড় প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশের সেরা ১০ টি বেসরকারী কোম্পানির তালিকায় প্রথমে বসুন্ধরা গ্রুপ দ্বিতীয় স্থানে যমুনা গ্রুপ তারপর পর্যায়ক্রমে বেক্সিমকো গ্রুপ, আকিজ গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ, স্কয়ার গ্রুপ, প্রাণ আর এফ এল গ্রুপ, আবুল খায়ের গ্রুপ, এসআই লিমিটেড,পারটেক্স গ্রুপ ইত্যাদী গ্রুপ গুলোতে গড়ে প্রায় ৩০,০০০ -৬৫,০০০ এর মেেতা কর্মী কাজ করে থাকে।

ফলেই শহরমুখী মানুষের কাছে কর্মের জন্য এটাও একটা অন্যতম মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়। বেসরকারী কোম্পানি ছাড়াও রয়েছে ব্যংক ,বীমা ও বিভিন্ন ধরনের কর্মাশিয়াল প্রতিষ্ঠান। প্রতি বছর বাড়ছে এসব প্রতিষ্ঠানের চাহিদা পাশাপাশি বাড়ছে জনবলের চাহিদা। এসব প্রতিষ্ঠানকেও জিবন জীবিকার কেন্দ্রবিন্দু মনে করে প্রতিনিয়ত বাড়ছে শহরগামী মানুষের সংখ্যা।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) হিসাব অনুযায়ী, ঢাকায় বর্তমানে ২ কোটিরও বেশি মানুষ বসবাস করছে। প্রতি বছর ঢাকা শহরে ছয় লাখ ১২ হাজার মানুষ যুক্ত হয়, যা দিনে এক হাজার ৭০০।

পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল শহরগুলোর তালিকায় ঢাকা ১১তম। কিন্তু আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যার হিসাবে ঢাকা পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ শহর । এখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে ৪৩ হাজার ৫০০ মানুষ। স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে দেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। ওই শুমারিতে ঢাকা শহরের জনসংখ্যা ছিল মাত্র ১৬ লাখ।

‘অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মানুষের মুভমেন্ট নিয়ন্ত্রিত থাকবে এটা সংবিধানের বিপরীত। অর্থনৈতিক চাপে পড়েই মানুষ শহরমুখী হয়। কর্মক্ষমতা অনুযায়ী শহরের কর্মযোগ এবং কর্মের বিষয়ে বিনিয়োগ বেশি হওয়ায় কর্মক্ষেত্র শহরে অনেক প্রসারিত।

নতুন করে যুক্ত হয়েছে জলবায়ু উষ্ণতা। এ কারণে সারা পৃথিবীতেই মানুষ নগরমুখী হচ্ছে। অর্থনীতির যে বেইজ ছিল কৃষি, সেখান থেকে ধীরে ধীরে আমরা শিল্পে ও শিফট করছি। ফলে এক ধরনের নগরমুখিতা তৈরি হচ্ছে। ঢাকা শহর প্রায় ৩৫ শতাংশ জিডিপি কন্ট্রিবিউট করে। বাংলাদেশের ১০ শতাংশ মানুষ ১ শতাংশ জায়গার মধ্যে থাকে। এ বাস্তবতা একদিনে তৈরি হয়নি।

নগরকেন্দ্রিকতায় আপনি রাষ্ট্রগঠন করেছেন। নগরে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু তৈরি করেছেন। ‘জলবায়ুর বৈশ্বিক উষ্ণতায় নদীর পাড়ের মানুষগুলো সিরাজগঞ্জের লোক ধীরে ধীরে শহরমুখী হবে। আর ২০ বছর পর আমাদের যে ভূমি হ্রাস হবে সেই মানুষগুলো অবশ্যই স্থানচ্যুতি ঘটবে।

ফলে তাদেরও ইন্টারনাল মাইগ্রেশন হতেই হবে। ‘মানুষের স্বাভাবিক প্রবণতাই হচ্ছে যেখানে ভালো কিছু থাকবে, আকর্ষণের জায়গা যেখানে থাকবে সেখানে সে যাবে।

স্থানান্তরের বিষয়টি অ্যানালাইসিস করলে কতগুলো তাত্ত্¦িক কারণ পাওয়া যায়। এর মধ্যে একটি হচ্ছে আমাদের রুরাল টু আরবান মাইগ্রেশন কমন। অন্যান্য জায়গায় দেখা যায়, একটা সিটি থেকে আরেকটা সিটিতে মাইগ্রেট করছে।

কিন্তু আমাদের এখানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মূল প্রবণতাটাই হচ্ছে রুটু আরবান মাইগ্রেশন। তার মানে গ্রাম থেকে শহরমুখী হয়। কারণ এখানে সুযোগ-সুবিধা বেশি।

এখানে কর্মক্ষেত্রে যারা মাইগ্রেট করে আসে, তার মূল কারণ হলো এখানে চাকরি পাওয়ার সুযোগ বেশি মনে করে মানুষ। দ্বিতীয়ত কাজের বাইরেও কিছু সামাজিক প্রভাবক তথা স্থানীয় ফ্রাক্টরিগুলোর প্রভাব থাকে।

বিবিএসের গবেষণা পরিসংখ্যান বলছে ২০১৮ সালে পুরুষদের চেয়ে নারীরা শহর থেকে কম মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। ইংরেজিতে যেটাকে বলা হয় 'আউট মাইগ্রেশন 'প্রতি বছরের মতো এবারেও নারী-পুরুষ সবচেয়ে বেশি শহরকেন্দ্রিক হয়েছে ঢাকার দিকেই।

নারীদের শহরমুখী হওয়ার অন্যতম কারণ তৈরি পোশাক শিল্প কারখানা; বড় একটা অংশ ঢাকামুখী হলেও ঢাকায় শেষ বছরে অভ্যন্তরীণ অভিবাসীর সংখ্যা বৃদ্ধির চেয়ে খানিকটা কমেছে। শেষ বছরে যেখানে 'ইন-মাইগ্রেশন' রেট ছিল ১২২.৩, সেখানে 'আউট- মাইগ্রেশন' ছিল ১২৫.১।

অর্থাৎ প্রতি হাজারে ঢাকায় আসা কমেছে ২.৭। এর মূল কারণ রাজধানী ঢাকার বাইরেও দেশের অন্যান্য অঞ্চলে শিল্পায়ন, অর্থনৈতিক এলাকা, শিক্ষার উন্নয়ন, জীবন মান উন্নয়ন তথা কর্মক্ষেত্রের সুযোগ বৃদ্ধি পাওয়া। সাধারণত একটি দেশের অভ্যন্তরীণ অভিবাসনের মূল কারণগুলো হয়ে থাকে, অর্থনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক, রাজনৈতিক, ভৌগলিক ইত্যাদি।

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ অভিবাসনের ক্ষেত্রে যেসব বিষয়গুলো নিয়ামক হিসেবে ধরা হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষা, কর্মসংস্থান করা, চাকরি সংক্রান্ত, বদলি সংক্রান্ত, নদীভাঙন, কৃষি, পারিবারিক, ব্যবসা, অবসর এবং অন্যান্য।

সম্প্রতি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে প্রকাশিত মনিটরিং দ্য সিচ্যুয়েশন অব ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস অব বাংলাদেশ (এমএসভিএসবি) প্রকল্পের স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস জরিপের প্রতিবেদনে বলা হয়- বিশেষ করে উচ্চ শিক্ষা, কর্মসংস্থান, বাড়তি আয় করা এসব কারণেই গ্রাম ছেড়ে শহরে আসছে বেশি মানুষ।

তবে বিবাহ, খকালীন কাজের সন্ধান, কর্মসংস্থানে বদলি, বন্যা, নদী ভাঙন, ব্যবসা, পরিবারের সঙ্গে বসবাস, অবসর জীবন কাঠামো- ইত্যাদি কারণে ও গ্রাম ছেড়ে শহরে আসা মানুষের সংখ্যা কমছে।

পত্রিকা একাত্তর /নয়ন কুমার বর্মন (সংবাদ যোদ্ধা ও লেখক)

ভিডিও দেখতে সাবস্ক্রাইব করুন

youtube
Patrika71.com
news