আ.লীগ সরকার জিয়াউর রহমানের নাম নিতে এখন লজ্জা পায়, তারা গণতন্ত্রের ওয়াদা দিয়ে বাকশাল কায়েম করেছিল।

অথচ শহীদ জিয়াই এদেশে গণতান্ত্রিক সরকার উপহার দিয়েছিলেন। কৃষি বিপ্লব ঘটিয়েছেন, গার্মেন্টস শিল্পপ্রতিষ্ঠা করেছেন। যার কারণে দেশ এগিয়ে গেছে। আ'লীগ উন্নয়নের কথা বলে জনগণকে শোষন করছে, দেশের মানুষের অবস্থা খুব খারাপ, বাজারে গিয়ে দ্রব্যমুল্যের উর্ধ্বগতিতে মধ্যবিত্তরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। আ'লীগ গণতন্ত্রকে ভয় পায় বলেই দিনের ভোট রাতে ডাকাতি করে নিয়েছে।

এ সরকার ফ্যাসিবাদী সরকার, এ অবৈধ সরকারের দিন শেষ হয়ে গেছে। বাংলার জনগণ সরকারকে টেনে হেঁচড়ে নামিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবে ইনশাল্লাহ।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃর্শতমুক্তি ও সু-চিকিৎসার দাবিতে বৃহস্পতিবার(৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে ঠাকুরগাঁও পাবলিক ক্লাব মাঠে বিএনপির গণসমাবেশে এ মন্তব্য করন তিনি।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরো বলেন, ‘এখন আর সহিংস পরিবেশ তৈরির প্রয়োজন পরে না। প্রিসাইডিং অফিসার দিয়েই ভোটের ফলাফল পাল্টে ফেলা যাচ্ছে।’

‘খালেদা জিয়া দেশের ও জনগণের জন্য গণতন্ত্র রক্ষায় আপসহীন সংগ্রাম করছেন। মিথ্যা মামলায় আটক হয়ে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আমারা অবিলম্বে তার মুক্তি চাই। তার সুচিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেয়ার দাবি জানাচ্ছি।’

‘সারাদেশের মানুষের দাবি বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর। কিন্তু এসব দাবি সরকারের কানে যায় না। যদি খালেদা জিয়ার কিছু হয় সরকারকে এর দায় নিতে হবে।’

এর আগে সকাল থেকে জেলা থেকে খণ্ডখণ্ড মিছিল সহকারে দলীয় নেতাকর্মীরা সমাবেশ স্থলে আসতে থাকেন। দুপুরের পর পাবলিক ক্লাব মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।

এসময় সমাবেশে হাজার হাজার বিএনপির নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসা জন্য শ্লোগান শ্লোগান মুখরিত করে। 

সমাবেশে জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার আসাদুল হাবিব দুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

">

৭১’র মত লড়াই করে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে: মির্জা ফখরুল

ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি

ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি

৩০ ডিসেম্বর, ২০২১, ২ years আগে

৭১’র মত লড়াই করে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে: মির্জা ফখরুল

ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মহাসমাবেশে বলেন, আমি রাজনীতিতে জীবন দিতে রাজি আছি, কেননা জীবনবাজী রেখে এদেশ স্বাধীন করার জন্য আমরা যুদ্ধ করেছি, কাজেই বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া না হলে প্রয়োজনে তাকে মুক্ত করতে ৭১’র মতো লড়াই করে মুক্ত করতে হবে।

এবং রনাঙ্গনের সৈনিক হিসেবে রাজপথে যুদ্ধ করে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা হবে। সেদিন বেশি দুরে নয়, সারা বাংলাদেশের মানুষ আন্দোলন করে গণতন্ত্রের নেত্রীকে মুক্ত করে আনবে ইনশাল্লাহ্ ।

আ.লীগ সরকার জিয়াউর রহমানের নাম নিতে এখন লজ্জা পায়, তারা গণতন্ত্রের ওয়াদা দিয়ে বাকশাল কায়েম করেছিল।

অথচ শহীদ জিয়াই এদেশে গণতান্ত্রিক সরকার উপহার দিয়েছিলেন। কৃষি বিপ্লব ঘটিয়েছেন, গার্মেন্টস শিল্পপ্রতিষ্ঠা করেছেন। যার কারণে দেশ এগিয়ে গেছে। আ'লীগ উন্নয়নের কথা বলে জনগণকে শোষন করছে, দেশের মানুষের অবস্থা খুব খারাপ, বাজারে গিয়ে দ্রব্যমুল্যের উর্ধ্বগতিতে মধ্যবিত্তরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। আ'লীগ গণতন্ত্রকে ভয় পায় বলেই দিনের ভোট রাতে ডাকাতি করে নিয়েছে।

এ সরকার ফ্যাসিবাদী সরকার, এ অবৈধ সরকারের দিন শেষ হয়ে গেছে। বাংলার জনগণ সরকারকে টেনে হেঁচড়ে নামিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করবে ইনশাল্লাহ।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃর্শতমুক্তি ও সু-চিকিৎসার দাবিতে বৃহস্পতিবার(৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে ঠাকুরগাঁও পাবলিক ক্লাব মাঠে বিএনপির গণসমাবেশে এ মন্তব্য করন তিনি।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরো বলেন, ‘এখন আর সহিংস পরিবেশ তৈরির প্রয়োজন পরে না। প্রিসাইডিং অফিসার দিয়েই ভোটের ফলাফল পাল্টে ফেলা যাচ্ছে।’

‘খালেদা জিয়া দেশের ও জনগণের জন্য গণতন্ত্র রক্ষায় আপসহীন সংগ্রাম করছেন। মিথ্যা মামলায় আটক হয়ে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আমারা অবিলম্বে তার মুক্তি চাই। তার সুচিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেয়ার দাবি জানাচ্ছি।’

‘সারাদেশের মানুষের দাবি বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর। কিন্তু এসব দাবি সরকারের কানে যায় না। যদি খালেদা জিয়ার কিছু হয় সরকারকে এর দায় নিতে হবে।’

এর আগে সকাল থেকে জেলা থেকে খণ্ডখণ্ড মিছিল সহকারে দলীয় নেতাকর্মীরা সমাবেশ স্থলে আসতে থাকেন। দুপুরের পর পাবলিক ক্লাব মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।

এসময় সমাবেশে হাজার হাজার বিএনপির নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসা জন্য শ্লোগান শ্লোগান মুখরিত করে।

সমাবেশে জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার আসাদুল হাবিব দুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

ভিডিও দেখতে সাবস্ক্রাইব করুন

youtube
Patrika71.com
news