বরগুনা পাথরঘাটার ৫ নং কালমেঘ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গোলাম নাসির একের পর এক কাজ করে আসছেন। তার ইউনিয়নবাসীর জন্য অসহায় গরিব দুঃখী মানুষের জন্য একের পর এক সহায়তা করে আসছেন সকল সময়।
তার নেতৃত্বের দ্বারা বর্তমানে প্রায় দেড় শতাধিক কাঁচা রাস্তা ইটের সোলিং করেছেন এবং তার ইউনিয়নের তিন শতাধিক জেলেদের লাইভ জ্যাকেট দিয়েছেন আরো এক শতাধিক লাইফ বয়া দিয়েছেন। গভীর সমুদ্রে জেলেদের কোন জীবনের নিরাপত্তা নেই, সেই চিন্তা মাথায় রেখে নিজের অর্থায়নে জেলেদেরকে দিয়েছেন।
এর আগে কালমেঘা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার বাজার গুলোতে চুরি ডাকাতের ঘটনা ঘটতো পরবর্তীতে সেই সকল বাজারগুলোতে শতাধিক সিসি ক্যামেরা দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করছে এবং সিসি ক্যামেরা দেওয়ার পর থেকে ওই ইউনিয়নে এখন আর চুরি ডাকাতি ঘটে না বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
ওই এলাকার দোকানিরা বলেছেন, সবই গোলাম নাসির ভাইয়ের অবদান তার জন্য এখন আমাদের বাজারগুলো নিরাপদ। এখন আর আমাদের চিন্তা করতে হয় না দোকান নিয়ে।
বর্তমান সমাজের একজন মানবিক লোক হিসেবে চিহ্নিত, বিভিন্ন সময় নানা শ্রেণীর মানুষ তার কাজ থেকে নানা ভাবে উপকৃত হয়েছে এবং তার প্রত্যাশা কালমেঘা ইউনিয়ন কে স্মার্ট ইউনিয় করার । বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন। তারই ধারাবাহিকতায় কালমেঘা ইউনিয়ন কে স্মার্ট ইউনিয়ন করার প্রত্যাশা করছেন।
এই বিষয় গোলাম নাসিরের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, কালমেঘা ইউনিয়ন পরিষদে কোন ঘুষ বাণিজ্য চলে না। কারণ এখানে মানুষ আমাকে বসিয়েছে তাদের দুঃখ কষ্ট দেখার জন্য, আমি জনগণের সেবায় কাজ করে আসছি এবং আমার ইউনিয়ন পরিষদকে ঘুষ মুক্ত, এখানে কোন টাকার বাণিজ্য হয় না। মানুষ আমাকে ভালোবেসে ভোট দিয়েছে এবং আমিও চাই তাদের ভালোবাসাকে ধরে রাখতে।
যাতে পরবর্তী সময়ে মানুষ আমাকে আবার তাদের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেয়। এই প্রত্যাশা কে কাজে লাগিয়ে ইউনিয়ন পরিষদকে আমার মত করে সাজিয়েছি এবং আমিও চাই আমার ধারা যেন কোন মানুষ কষ্ট না পায়। এমনটাই ভেবে কাজ করি সব সময় এবং আমি যতদিন বেঁচে আছি ততদিন সাধারন মানুষের জন্য কাজ করতে চাই, এমনটাই প্রত্যাশা আমার সর্বক্ষণ।
পত্রিকা একাত্তর /তাওহীদুল ইসলাম