patrika71
ঢাকামঙ্গলবার , ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
  1. অনুষ্ঠান
  2. অনুসন্ধানী
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আবহাওয়া
  7. ইসলাম
  8. কবিতা
  9. কৃষি
  10. ক্যাম্পাস
  11. খেলাধুলা
  12. জবস
  13. জাতীয়
  14. ট্যুরিজম
  15. প্রজন্ম
আজকের সর্বশেষ সবখবর

দুর্বৃত্তদের হামলায় সৌদি প্রবাসী আহত, নগদ অর্থসহ মালামাল লুট‌

জেলা প্রতিনিধি, রাজবাড়ী
ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৩ ৬:৫৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া দুর্বৃত্তদের হামলায় গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে সবুজ(২৫) নামে এক যুবক। সে গোয়ালন্দ পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ড দেওয়ান পাড়া লুৎফর সরদারের ছেলে।

সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারি দিনগত রাত ১২ দিকে দৌলতদিয়া রেলষ্টশন এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

জানা গেছে, সবুজ দীর্ঘ দিন ধরে সৌদি আরবে ছিলেন। কয়েক মাস আগে সে বাড়ীতে আসে। আবারও সে সৌদি আরবে যাবার জন্য সোমবার সকালে ঢাকা যায় তারপাসপোর্ট সহ কাগজ পত্র ঠিক করার জন্য। ঢাকা থেকে বাড়ীতে ফিরতে তার রাত হয়ে যায় সে সময় সে সোহেল নামে তার চাচাতো ভাইয়ের দোকানে যায় এক সাথে বাড়ী যাবে বলে। সে সময় দেখা হয় রশিদ নামে তার এক বন্ধু। তাকে সাথে করে নিয়ে যায় দৌলতদিয়া রেল স্টেশন প্লাটফর্মে।

সেখানে গেলে আগে থেকেই ওৎ পেতে থাকা ১০ থেকে ১৫ জন দুর্বৃত্তরা দেশি অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে তার উপরে অতর্কিত ভাবে হামলা চালায়। এতে গুরুতর আহত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে রিকশায় করে পদ্মা নদীর পাড়ে নিয়ে যাবার সময় আশ পাশের লোকজনের আত্মচিৎকারে শুনে পুলিশের মোবাইল ফোর্সের একটি টিম এগিয়ে আসলে তাদের সহযোগিতায় বাজারে কাপড় ব্যবসায়ী আজাদ ও রূপসী বাংলা সোসাইটি এর ম্যানেজার শাজাহান বিশ্বাস তাকে চিকিৎসার জন্য গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা চলাকালীন তার অবস্থা আরো অবনতির দিকে চলে গেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্মরত ডাক্তার তাকে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করে।

সৌদি প্রবাসীর (মা) রোকেয়া বেগম মুঠোফোন জানান, দুর্বৃত্তরা আমার ছেলেকে মেরে তার কাছে থাকা নগত দুই লক্ষ নগদ টাকা, একটি স্বর্ণের চেইন, দুইটি স্বর্ণের আংকটি, একটি ঘড়ি, পাসপোর্ট ভিসাসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজ ও সৌদি থেকে আনা একটি রেডমি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আমার ছেলে কে যারা এভাবে মেরেছে আমি তাদের কে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

পত্রিকা একাত্তর/ শাকিল মোল্লা