উল্লেখ্য এই সংগঠন টি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ  সহ পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে "সচেতন হই,সচেতন করি,সুস্থ সুন্দর পরিবেশ গড়ি" এই স্লোগান কে সামনে রেখে বিভিন্নধরনের সচেতনতামূলক কার্যক্রম,অসুস্থ বন্যপ্রাণী উদ্ধার ও পরিচর্যা এবং বন বিভাগ ও স্থানীয় প্রশাসনের বন্যপ্রাণী উদ্ধার অভিযানে সহযোগিতা করে থাকে। প্রকৃতিতে এই বন্যপ্রাণীর বিরাট ভূমিকা বিবেচনা করে ২০১২ সাল থেকে সংবিধানের ১৮ এর ক ধারার, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনের ধারা ৩৮ এর ক ও খ অনুযায়ী, বন্যপ্রাণী শিকার, ধরা,মারা, ক্রয়-বিক্রয়, পোষা, খাওয়া পাচার এবং ধারা ৪৯ এর ক্ষমতাবলে এয়ারগান ব্যবহার বা বহন দণ্ডনীয় অপরাধ। যার সর্বোচ্চ শাস্তি ২ (দুই) বছর কারাদণ্ড অথবা ২ (দুই) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন।

">

পরিবেশ প্রতিরক্ষা সংস্থা'র উদ্যোগে বন্যপ্রাণী অস্তিত্ব রক্ষায় মাইকিং

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

২১ ডিসেম্বর, ২০২১, ২ years আগে

পরিবেশ প্রতিরক্ষা সংস্থা'র উদ্যোগে বন্যপ্রাণী অস্তিত্ব রক্ষায় মাইকিং

মাসুম  বিল্লাহ: পত্রিকা একাত্তর। জীবজগতের এক অপূর্ব সৃষ্টি বন্যপ্রাণী। আর এই বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণী পরিবেশকে সুস্থ রাখার জন্য প্রতিনিয়ত অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে। 

বন্যপ্রাণী বাঁচাতে বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলায় সেচ্ছাসেবী পরিবেশবাদী সংগঠন "পরিবেশ প্রতিরক্ষা সংস্থা'র" উদ্যোগে আজ সকাল ৯ টা থেকে সারাদিন ব্যাপি শেরপুর উপজেলার খামারকান্দি ও খানপুর ইউনিয়ন এর বিস্তৃত এলাকা জুড়ে বন্যপ্রাণীর অস্তিত্ব রক্ষায় (বন্যপ্রাণী আইন, অপরাধ ও উপকারিতা তথ্য সম্বলিত) সচেতনতামূলক মাইকিং প্রচার ও বিভিন্ন বাজার ও বিল সংলগ্ন এলাকায় ১৫টি ব্যানার ও বিলবোর্ড স্থাপন করে। উক্ত প্রচারণার উদ্বোধন করেন জনাব,আব্দুল মমিন, চেয়ারম্যান ৩নং খামারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ ও অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা, জনাব, মোঃ আমিনুল ইসলাম, সচিব, ৮নং সুঘাট ইউনিয়ন পরিষদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংগঠন এর সভাপতি- সোহাগ রায়, সাধারণ সম্পাদক-ফরহাদ হোসেন সহ সদস্য আকাশ বাবু , নাজমুল প্রমুখ। 

উল্লেখ্য এই সংগঠন টি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ  সহ পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে "সচেতন হই,সচেতন করি,সুস্থ সুন্দর পরিবেশ গড়ি" এই স্লোগান কে সামনে রেখে বিভিন্নধরনের সচেতনতামূলক কার্যক্রম,অসুস্থ বন্যপ্রাণী উদ্ধার ও পরিচর্যা এবং বন বিভাগ ও স্থানীয় প্রশাসনের বন্যপ্রাণী উদ্ধার অভিযানে সহযোগিতা করে থাকে। প্রকৃতিতে এই বন্যপ্রাণীর বিরাট ভূমিকা বিবেচনা করে ২০১২ সাল থেকে সংবিধানের ১৮ এর ক ধারার, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনের ধারা ৩৮ এর ক ও খ অনুযায়ী, বন্যপ্রাণী শিকার, ধরা,মারা, ক্রয়-বিক্রয়, পোষা, খাওয়া পাচার এবং ধারা ৪৯ এর ক্ষমতাবলে এয়ারগান ব্যবহার বা বহন দণ্ডনীয় অপরাধ। যার সর্বোচ্চ শাস্তি ২ (দুই) বছর কারাদণ্ড অথবা ২ (দুই) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন।

ভিডিও দেখতে সাবস্ক্রাইব করুন

youtube
Patrika71.com
news